বিয়ানীবাজার উপজেলার মুড়িয়া ইউপির কোনাগ্রামে হোটেল ব্যবসায়ী আতিকুর রহমানের ঘরের কাজের মেয়ে (গৃহকর্মী) আজ শুক্রবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত নিজ কক্ষের দরজা বন্ধ রেখেছে। অনেক ডাকাডাকি করার পর তার সাড়া পাচ্ছেন না গৃহকর্তাসহ পরিবারের লোকজন। বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে কৌতুহলের সৃষ্টি হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলেও গৃহকর্মী অভিভাবক আসার অপেক্ষা করছেন পুলিশ সদস্যরা।

কৌতুহলী মানুষের ধারণা- মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে। না হলে ঘুমের মধ্যে মারা গেছে। যার কারণে তার কোন সাড়া শব্দ নেই।

জানা যায়, বিয়ানীবাজার পৌরসভার ইনার কলেজ রোড এলাকার রাধুনী রেস্টুরেন্ট এর মালিক আতিকুর রহমানের বাড়ির কাজের মেয়ে নিজ কক্ষের দরজা বন্ধ রেখেছে। বৃহস্পতিবার রাতে সে স্বাভাবিকভাবে ঘুমুতে যায়। আজ শুক্রবার ১২টা পর্যন্ত তার থাকার কক্ষের দরজা বন্ধ রয়েছে। সকাল থেকে পরিবারের লোকজন অনেক ডাকাডাকি করার পরও তার সাড়া পাচ্ছেন না। এ বিষয়টি এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে কৌতুহলের সৃষ্টি হয়। অনেকেই ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) জাহিদুল হক ঘটনাস্থলে লেগে দরজা বন্ধ দেখতে পান। তিনি ব্যবসায়ী আতিকসহ গ্রামের মুরব্বিদের জানিয়েছেন- মেয়েটির অভিভাবকরা আসার পর তাদের উপস্থিতিতে দরজা খোলা হবে।

বিকাল সাড়ে ৩টায় মেয়েটির অভিভাবকরা বিয়ানীবাজার পৌরসভা পর্যন্ত এসে পৌঁছেছেন। তারা খবর পেয়ে সিলেট থেকে ছুটে আসছেন। পুলিশ পরিদর্শক জাহিদুল হক বিয়ানীবাজার নিউজ ২৪ কে জানান,মেয়েটির অভিভাবকদের সাথে আমাদের যোগাযোগ রয়েছে। তারা আসার পর দরজা খোলা হবে।

(বিস্তারীত আসছে)