বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিক নূরকে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করেছে চেয়ারম্যান পরিষদ। শনিবার বিকাল ৪টার দিকে উপজেলা সভা কক্ষে এ বিদায় সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

শেওলা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জহুর উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং চেয়ারম্যান পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাথিউরা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আমান উদ্দিনের পরিচালনায় বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব। সংবর্ধিত অতিথি বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশিক নূর। বিশেষে অতিথি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জামাল হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোকশানা বেগম লিমা, জেলা পরিষদ সদস্য খসরুল হক, তিলপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান, মুড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহমদ, লাউতা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন, দুবাগ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জালাল আহমদ, চারখাই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হোসেন মুরাদ চৌধুরী, মোল্লাপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) অলিউর রহমান সাবলু, কুড়ারবাজার ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) আনোয়ার হোসেন।

বিদায়ী সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত অতিথি আশিক নূর বলেন, এদুই বছর বিয়ানীবাজারে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে পারা আমার জন্য সহজ হয়েছে এখানকার জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গসহ বিশিষ্টজনের সহযোগিতার কারণে। বিয়ানীবাজার একটি সুন্দর ও সুশৃঙ্খল এলাকা। সময় সুযোগ হলে এ উপজেলা আবারও ছুটে আসবো। যেখানে কাজ করি না কেন সুযোগ পেলে বিয়ানীবাজারবাসীর জন্য কিছু করবো।

প্রধান অতিথি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কাশেম পল্লব বলেন, গত দুই বছর জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসনিক কর্মকর্তারা এক সাথে উপজেলার উন্নয়নে কাজ করেছেন। পারস্পারিক সহযোগিতায় সেটি সম্ভব হয়েছে। অগ্রভাবে থেকে এক সাথে কাজ করার পথ তৈরী করেছেন বিদায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বিয়ানীবাজারবাসীর পক্ষ থেকে তাঁর উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি।

বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে করোনা মহামারিসহ গত দুই বছর বিয়ানীবাজার উপজেলায় নিষ্ঠার সাথে কাজ করায় এবং জনপ্রতিনিধিদের কাজ করার সুযোগ প্রদান করে দেয়ায় বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তাকে চেয়ারম্যান পরিষদ থেকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়। এ সময় চেয়ারম্যান পরিষদ বিয়ানীবাজারের পক্ষ থেকে বিদায়ী নির্বাহী কর্মকর্তা আশিক নূরকে স্মারক সম্মাননা প্রদান করা হয়।

‌ঐতিহ্যের হাট-বাজার পর্ব ।। ০৭, কয়েক শতাব্দি প্রাচীন গোলাপগঞ্জের বুধবারি বাজারের আগের জৌলস নেই