বিয়ানীবাজারে কোভিড-১৯ আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থতার হার বাড়ছে। প্রথমদিকে করোনা রোগীর সেরে ওঠার হার কম থাকলেও এখন দ্রুত সেরে ওঠার হার বাড়ছে। এ পর্যন্ত উপজেলায় সুস্থ হয়েছেন ৪১৩জন।

গত ২৪ এপ্রিল টাঙ্গাইল ফেরত এক জুয়েলার্স কারিগরের শরীরে প্রথম করোনা ভাইরাসের অস্তিত্ব ধরা পড়ে। এরপর থেকে শনিবার দুপুর ২টা পর্যন্ত এ উপজেলায় মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪১৩ জনে এবং মারা গেছেন ২৪জন। বর্তমানে এ উপজেলায় ১৬জন করোনা রোগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন ও নিজ বাড়িতে আইসোলেশনে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, শনিবার নতুন করে আরও ২৩জন করোনা রোগী সুস্থ হয়েছেন। তবে আগামী আরও ৭ দিন তাদেরকে হোম কোয়ারেন্টাইন মেনে চলতে হবে। নতুন সুস্থ হওয়া রোগীরা হচ্ছেন- ফরিদ উদ্দিন (৭৫), সালেহা খানম (৫২), মোঃ আব্দুস সালাম (৪২), সুলেমান আহমেদ (৪০), কয়েস আহমেদ (৩০), রাশেদ চৌধুরী (২৮), আশরাফ কুদ্দুস বেগম (২৭), মুর্শেদা কুদ্দুস বেগম (২২), সৃষ্টি কণা (১৬), মোঃ সাকিবুল ইসলাম (১৯), আশিক হোসেন (৪৮), তাসফিয়া জান্নাত (০২), মোস্তাক আহমেদ (৯০), তানজুম জান্নাত (১৯), ফখর উদ্দিন (৬৫), মেহেদী হাসান (৩৪), মোঃ বাবুল হোসেন (৩৮), উম্মে সুলতানা (২৫), মিজানুর রহমান (৩৩), রাসেল আহমেদ (৩৫), নাজমা বেগম (৫০), সিরাজ উদ্দিন (৮৫), হাজী আলাউদ্দিন (৭০)।

স্বাস্থ্য বিভাগের দিক থেকে রোগীদের সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়া, সার্বক্ষণিক ফলোআপ করা, আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশের জটিল কোনো উপসর্গ না থাকা করোনা রোগীরা দ্রুত সেরে উঠছেন বলে মনে করছেন স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টরা।

বিয়ানীবাজারে মেয়ের জন্মদিনে অসহায় শীতার্তদের পাশে প্রবাসী বাবা