বিয়ানীবাজারে দ্বিতীয় ধাপে চীনের তৈরী সিনোফার্মের ভিরোসেল ভ্যাকসিন গ্রহণ করলেন ২১২ জন। এর মধ্যে অধিকাংশই প্রবাসী। সোমবার (১২ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নির্ধারীত ইউনিটে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়েছিলো।

আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে টিকা প্রদান কার্যক্রম শুরু হয়ে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত চলমান রয়েছে। চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। এক সাথে একটি টিকার দশটি ডোজ দশ জনের শরীরে প্রদান করছেন দায়িত্বশীলরা।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, যারা পূর্বে টিকার রেজিস্ট্রেশন করেছেন তাদের নতুন করে আর রেজিস্ট্রেমন করতে হবে না। এবং যারা আগের আস্ট্রেজেনিকার কভিশিল্ডের দুই ডোজ গ্রহণ করেছেন তাদের আর কোন ধরনের করোনা ভাইরাসের টিকা গ্রহণ করতে হবে না। তবে যারা কভিশিল্ডের এক ডোজ নিয়েছেন তারা কিন্তু সিনোফার্মের ভিরোসেল নিতে পারবেন না। তাদেরকে কশিশিল্ডের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

উপজেরা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী বলেন, আস্ট্রেজেনিকার কভিশিল্ড টিকা প্রদান শুরু হয়েছিল ৭ ফেব্রুয়ারি। সেদিন বিয়ানীবাজার ৯০ জন টিকা গ্রহণ করেন। সিনোফার্মের ভিরোসেল টিকা প্রথম দিন ২১২ জন গ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে অধিকাংশই প্রবাস যাত্রি ছিলেন।

নিবন্ধন জটিলতায় শিক্ষার্থীদের টিকা প্রাপ্তিতে অনিশ্চয়তা বিয়ানীবাজারের অধিকাংশ শিক্ষার্থী