করোনা ভাইরাস ও বন্যার প্রতিকূলতা ঠেলেই দ্বিতীয় বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা বা কোরবানির ঈদ উদযাপন করছেন মুসলমানরা। প্রতিকূল পরিস্থিতি থাকলেও ঈদের আনন্দে নিজেদের রঙিন করার চেষ্টার অন্ত ছিলো না কারো। সাধ্য অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের নাস্তা, পিঠা-পুলির আয়োজন করা হয় ঘরে ঘরে।

সকালে বিয়ানীবাজার উপজেলা প্রায় ৪ শতাধিক মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে কসবা ইমামবাড়ি ও সুপাতলাস্থ্য ওসমানী স্টেডিয়ামে আয়োজন করা হয়নি ঈদ জামাত। ঈদের জামাতের পর আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য পশু কোরবানি করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এ বছর উপজেলাজুড়ে প্রায় ১৫ হাজারের বেশি গরু জবাই করা হয়েছে।

মোনাজাতে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনার পাশাপাশি বিশ্ব ও বাংলাদেশজুড়ে মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতদের জন্য প্রার্থনা করা হয়। করোনার কারণে নামাজ শেষে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কোলাকুলি থেকে বিরত থাকলেও পরস্পরে সাথে মৌখিকভাবে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

বিয়ানীবাজারে ঈদুল আজহা উদযাপন, ১৫ হাজারেরও বেশি পশু কোরবানি