গত ৭ ই জুন সিলেট এম.এ.জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নমুনা প্রদান করেন আয়াজ আলী। চারদিন পর রিপোর্টে করোনা পজেটিভ ধরা পড়ে তার। নমুনা সংগ্রহকালীন সময়ে তিনি উসমানী মেডিকেলে বার্ধক্য জনিত রোগের চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। রিপোর্টে তার দেওয়া মোবাইল নাম্বার বন্ধ থাকায়। গত দুই দিন থেকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ তাকে খুঁজে পায়নি।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী জানা যায় আয়াজ আলী ইউনিয়নের দত্তগ্রাম(লাংলাকোনা) গ্রামের বাসিন্দা। চিকিৎসা শেষে কিছুটা সুস্থ হলে তিনি বাড়িতে চলে আসেন। উসমানী মেডিক্যাল থেকে করোনা পজিটিভ রিপোর্ট হাতে দিয়ে শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়। রোগী শারীরিক সুস্থতা বোধ করায় বাড়িতে চলে আসেন।

খবর পেয়ে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, বিয়ানীবাজার পৌরসভার মেয়র ও জেলা প্রশাসনের সদস্য সহ আজ মঙ্গলবার দুপুর ২টায় তার বাড়িতে ছুটে যান এবং বাড়িটি লকডাউন করেন এবং তার সংস্পর্শে থাকা আত্মীয়স্বজনদের নিজ দায়িত্বে কোয়ারেন্টাইন মেনে চলার পরামর্শ দেন।

বিয়ানীবাজারে স্বাস্থ্যবিধি না মানায় গণপরিবহণে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান