রমজানের শুরুতেই পিয়াজের দাম ২১ টাকা থেকে বেড়ে ৩৪ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে। হঠাৎ করে পিয়াজের দাম বৃদ্ধিতে বাজারে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করে। তবে মুদির দোকানের অন্যসব পণ্যের দাম স্থিতিশীল ছিল।

রমজান শুরু হতেই পিয়াজের দাম কমতে শুরু করে। এক রমজানের যেখানে পিয়াজ ছিল ২৮ টাকা কেজি, ৩ রমজানে এসে বিক্রি হচ্ছে ২৪ টাকা কেজিতে। খুচরা বাজারে পিয়াজের দাম নিম্নমূখী হওয়ায় ক্রেতাদের মধ্যে স্থতি ফিরে এসেছে।

ভোগ্যপণ্যের মধ্যে ছোলা কেজিতে প্রতি ৬০ টাকা থেকে ৭৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। বাজারে চার ধরনের ছোলার সাথে দিন ধরনের খোলা ডাল কেজি প্রতি ৬৫ টাকা থেকে ৭৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। রসুন ১শত টাকা, সয়াবিন তেল ১শত টাকা, আদা ১২০ টাকা ধরে বিক্রি হচ্ছে।

কলেজ রোডের ব্যবসায়ী ছফর উদ্দিন বলেন, বাজার এখন স্থিতিশীল। কোন ধরনের পণ্যের দাম বাড়ারও আশংকা নেই। তবে পিয়াজসহ কিছু পণ্যের দাম আরও কমতে পারে। তিনি বলেন, বাজারের সব ধরনের পণ্য ক্রেতার চাহিদা মতো রয়েছে। মানের কারণে দাম কমবেশি হচ্ছে।